রৌমারী উপজেলা আ.লীগের সংবাদ সম্মেলন ও প্রতিবাদ মিছিল করেছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক আবু হোরায়রা লিখিত বক্তব্যে বলেন। গত ২২ নভেম্বর ১৬ জন মনোনয়ন সংগ্রহকারী। বাংলাদেশ সভাপতি আওয়ামী লীগ পার্লামেন্টারি বোর্ড দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বরাবর যে অভিযোগ দায়ের করেন তা ভিত্তিহীন। নির্বাচনের সময় আসলেই মনোনয়ন সংগ্রহ করে।
কুড়িগ্রাম-৪ আসনে স্থায়ী ভাবে কয়েকজন ছাড়া কেউ বসবাস করে না। চাকরি ও ব্যবসার সুবাদে বছরের পর বছর ঢাকা রংপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করে এবং আওয়ামী লীগের দলীয় নিয়মিত কর্মসূচি ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের সাথে কোন প্রকার জনসম্পৃক্ততা নেই।
তিনি আরও বলেন রৌমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন মন্ত্রী হওয়ার পরেও সাপ্তাহে অন্তত একবার হলেও এলাকায় আসেন। এই কুড়িগ্রাম -৪ আসনে যতটা উন্নয়ন করেছেন অন্য সরকারের আমলে এত উন্নয়ন কেউ করতে পারেনি। এবং ২০০৯ সালে এই আসনটি অন্য দলের থেকে উদ্ধার করে নৌকা প্রতীকে নির্বাচিত হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দেন। আবারো প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন নৌকা প্রতীক মনোনয়ন পাবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সংবাদ সম্মেলন শেষে প্রতিবাদ মিছিল করেছে রৌমারী উপজেলা আওয়ামী লীগ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হযরত আলী রাজা, সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তার হোসেন, আহসান বাবু মন্ডল, যুব লীগের সভাপতি হারুন নর রশিদ হারুন ,রাজিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাত্তার জিহাদী, আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমান রবিন,মশিউর রহমান, রৌমারী উপজেলা মহিলা লীগ, যুব লীগ, ছাত্রলীগসহ নেতা কর্মী বৃন্দ।
আরো খবর,
দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা চষে বেড়াচ্ছেন নির্বাচনী মাঠ
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে অসন্তোষ, প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ইসি
